৮ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২৪শে ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ |
শিরোনাম :
জামাত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপনকে স্বাগত জানিয়ে মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের আনন্দ মিছিল শাহবাগ থানায় বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে কটূক্তিকারীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ: রাজাকার শ্লোগানধারীদের ছাত্রত্ব বাতিলসহ গ্রেফতারের দাবিতে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল: মুক্তিযোদ্ধা কোটা পুনর্বহালের রায় কার্যকর করার দাবিতে শাহবাগে সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল উন্মুক্ত হলো ঢাকা-সুইজারল্যান্ড সরাসরি ফ্লাইটের দ্বার ৫ কারণে কোপা যাবে আর্জেন্টিনায় দেশে ফিরলেন ওবায়দুল কাদের দেশের অর্থনৈতিক অঞ্চলে আরব আমিরাতের বিনিয়োগ চান প্রধানমন্ত্রী ড. ইউনূস আসামি, উনি এভাবে কথা বলতে পারেন না’ গাজায় মার্কিন যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবনার জবাবে যা জানাল ফিলিস্তিনিরা
  • প্রচ্ছদ
  • আর্ন্তজাতিক >> স্বাস্থ্য
  • বেইজিংয়ে প্রবল বর্ষণে ১১ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ২৭
  • বেইজিংয়ে প্রবল বর্ষণে ১১ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ২৭

    মুক্তি কন্ঠ

     

    চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে কমপক্ষে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং আরো ২৭ জন নিখোঁজ রয়েছে। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, ভারি বৃষ্টিপাতে রাস্তা-ঘাট তলিয়ে গেছে এবং পানি-কাদায় আশপাশের এলাকা প্লাবিত হয়ে পড়েছে।

    টাইফুন ডকসুরি প্রথমে ফিলিপাইন, এরপর গত শুক্রবার দক্ষিণ ফুজিয়ান প্রদেশে আঘাত হানে। দক্ষিণ ফুজিয়ান প্রদেশ থেকে চীনের মধ্য দিয়ে উত্তর দিকে প্রবাহিত হয়।

    এর পরেই শনিবার বেইজিং এবং এর আশপাশের এলাকায় ভারি বৃষ্টিপাত শুরু হয়। বেইজিংয়ে ভারি বৃষ্টিপাতের কারণে ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে। কয়েক বছরের মধ্যে সবচেয়ে ভারি বৃষ্টিপাত হচ্ছে বেইজিং শহরে।
    আজ মঙ্গলবার দেশটির রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারকারী সিসিটিভি জানিয়েছে, বৃষ্টিপাতে কমপক্ষে ১১ জন নিহত এবং ২৭ জন নিখোঁজ রয়েছে।

    আরো বলা হয়, নিহতদের মধ্যে দুইজন ত্রাণ ও উদ্ধারকর্মী। কর্তব্যরত অবস্থায় তাদের মৃত্যু হয়েছে।
    রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ট্যাবলয়েড দ্য গ্লোবাল টাইমস জানিয়েছে, পুরো শহর থেকে এক লাখেরও বেশি লোককে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। বন্যায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোর মধ্যে একটি মেনটুগু নদীর তীর।

    স্থানীয় একজন প্রবীণ ব্যক্তি বলেছেন, তিনি জুলাই ২০১২-এর পর থেকে এত খারাপ বন্যা আর দেখেননি। ২০১২ সালে সেই বন্যায় ৭৯ জনের মৃত্যু হয়েছিল। এবারের বন্যা তার চেয়ে অনেক বড়। প্রায় এক ডজন জরুরি যানবাহন শিজিংশান এবং মেনটুগু জেলার মধ্যে রাস্তায় দেখা গেছে। রাস্তার কিছু অংশ এখনো বন্ধ আছে।

    সূত্র : দ্য ডন