৮ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২৪শে ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ |
শিরোনাম :
জামাত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপনকে স্বাগত জানিয়ে মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের আনন্দ মিছিল শাহবাগ থানায় বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে কটূক্তিকারীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ: রাজাকার শ্লোগানধারীদের ছাত্রত্ব বাতিলসহ গ্রেফতারের দাবিতে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল: মুক্তিযোদ্ধা কোটা পুনর্বহালের রায় কার্যকর করার দাবিতে শাহবাগে সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল উন্মুক্ত হলো ঢাকা-সুইজারল্যান্ড সরাসরি ফ্লাইটের দ্বার ৫ কারণে কোপা যাবে আর্জেন্টিনায় দেশে ফিরলেন ওবায়দুল কাদের দেশের অর্থনৈতিক অঞ্চলে আরব আমিরাতের বিনিয়োগ চান প্রধানমন্ত্রী ড. ইউনূস আসামি, উনি এভাবে কথা বলতে পারেন না’ গাজায় মার্কিন যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবনার জবাবে যা জানাল ফিলিস্তিনিরা
  • প্রচ্ছদ
  • মতামত >> রাজনীতি >> সারাদেশ
  • জামাতের রাজনীতি নিষিদ্ধ ও যুদ্ধাপরাধীদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্তের দাবিতে প্রতিবাদী অবস্থান
  • জামাতের রাজনীতি নিষিদ্ধ ও যুদ্ধাপরাধীদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্তের দাবিতে প্রতিবাদী অবস্থান

    মুক্তি কন্ঠ

     

    সাজাপ্রাপ্ত সকল যুদ্ধাপরাধীর সম্পদ বাজেয়াপ্ত এবং তাদের স্ত্রী-সন্তানদের রাজনীতি নিষিদ্ধসহ যুদ্ধাপরাধী সংগঠন জামাতকে নিষিদ্ধের দাবিতে ১৮ আগস্ট শুক্রবার বিকাল ৪টায় ঢাবির রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে প্রতিবাদী অবস্থান কর্মসূচী পালন করেছে অপরাজেয় বাংলা। সংগঠনের সদস্য-সচিব এইচ রহমান মিলুর সভাপতিত্বে উক্ত কর্মসূচীতে আরোও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ, কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল, সাধারণ সম্পাদক আল মামুন, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্মের আহবায়ক অহিদুল ইসলাম তুষার, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমাণ্ডের সহ-সভাপতি শেখ সুজনসহ প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।

    প্রতিবাদী অবস্থান কর্মসূচীতে বক্তারা বলেন, “সাজাপ্রাপ্ত সকল যুদ্ধাপরাধীর সম্পদ বাজেয়াপ্ত এবং তাদের স্ত্রী-সন্তানদের রাজনীতি নিষিদ্ধসহ যুদ্ধাপরাধী সংগঠন জামাতকে দ্রুত নিষিদ্ধ করতে হবে। কুখ্যাত রাজাকার সাঈদীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে সমগ্র দেশে স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি জামাত-শিবির আবার আগুন সন্ত্রাস ও নাশকতা শুরু করেছে। এদেরকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে হবে। ধর্মের নামে অপরাজনীতি রুখে দিতে হবে। সন্ত্রাসী সংগঠন জামাত-শিবিরের রাজনীতি স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ করতে হবে। অন্যথায় খুব শীঘ্রই মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের তরুণ প্রজন্ম রাজপথে কঠোর আন্দোলন গড়ে তুলবে।”